এই আয়াতে প্রাকৃতিক জগৎ এবং আধ্যত্মিক জগতের মাঝে যে সামঞ্জস্য বিরাজমান আছে, উহার প্রতি ইঙ্গিত করা হইয়াছে। নৈসর্গিক আকাশ যেমন গ্রহ-তারকার দ্বারা রক্ষাপ্রাপ্ত হয়, তেমনি আধ্যাত্মিক জগৎ আধ্যাত্মিক গ্রহ-তারকা অর্থাৎ নবী-রসূলও ধর্ম সংস্কারগণ কর্তৃক রক্ষিত হইয়া থাকে। তাঁহাদের প্রত্যেকেই আধাত্মিক জগতের অলংকার স্বরূপ উহার সৌন্দর্য ও শোভাবর্ধন করেন, নৈসর্গিক আকাশে যেমন গ্রহ-তারকারাজি উদিত হইয়া ইহার শোভা-সৌন্দর্য বৃদ্ধি করিয়া থাকে।