অযথা কথা বলা হইতে বিরত থাকার আদেশের অর্থ ছিল এক দিকে তাঁহার দৈহিক শক্তি অক্ষুন্ন রাখা, অপরপক্ষে বেশী সময় আল্লাহ্তা’লার স্মরণে নিজেকে একান্তভাবে নিয়োজিত রাখার সুযোগ দেওয়া।
অযথা কথা বলা হইতে বিরত থাকার আদেশের অর্থ ছিল এক দিকে তাঁহার দৈহিক শক্তি অক্ষুন্ন রাখা, অপরপক্ষে বেশী সময় আল্লাহ্তা’লার স্মরণে নিজেকে একান্তভাবে নিয়োজিত রাখার সুযোগ দেওয়া।