৮০১

‘আসরের’ নামাযের সময়ই এই কাজের প্রকৃষ্ট সময়। কারণ নবী করীম (সাঃ) এই আসরের নামাযের পরক্ষণেই উপরোক্ত রূপার-বাটির ব্যাপারে সাক্ষ্যগ্রহণের কাজ সম্পন্ন করিয়াছিলেন। নামাযের পরে পরেই সাক্ষ্য-প্রমাণ গ্রহণের কাজ সম্পাদন করার কারণ, সেই সময় মানুষের মন খোদা-ভীতিতে আপ্লুত থাকে এবং সত্যবাদিতার প্রতিও মনের ঝোক থাকে। যদি সাক্ষীরা অমুসলমান হয়, তাহা হইলে তাহাদের উপাসনার পরে পরেই তাহাদিগকে সাক্ষ্যদানের জন্য ডাকা যাইতে পারে, যাহাতে সময়ের প্রভাব ও মনের গাম্ভীর্য তাহাদিগকে সত্য কথা বলার প্রেরণা দেয়।