এই সূরায় প্রধানতঃ খৃষ্টানদের বিশ্বাস ও আদর্শ আলোচিত হইয়াছে। যদিও খৃষ্টান চার্চ দাবী করে যে খৃষ্ট-ধর্মে স্ত্রীলোক ও পুরুষকে সম-মর্যাদা দেওয়া হইয়াছে, তথাপি এই দাবী সত্য নহে। খৃষ্ট-ধর্মে স্ত্রীলোকের মর্যাদা নিশ্চিত ভাবে পুরুষের নীচে। তাই, আধ্যাত্মিক ময়দানে স্ত্রী ও পুরুষের সমান মর্যাদার কথা বার বার উল্লেখ করার প্রয়োজন রহিয়াছে। পুরুষ ও স্ত্রীলোকের সমতাকে বিশেষ গুরুত্ব দিবার জন্য বলা হইয়াছে, “তোমরা পরস্পর আকে অন্য হইতে”।