পরজগতে চক্ষু হইতে সকল পর্দা অপসারণ করা হইবে। তখন তাহার দৃষ্টি ও মানসিক সামর্থ্য স্পষ্ট ও ধারাল হইয়া যাইবে। সে তাহার কৃত-কর্মের ফলাফলকে দৃশ্যমান রূপে রূপায়িত দেখিতে পাইবে, যাহা ইহজগতে থাকাবস্থায় তাহার চক্ষুর অন্তরালে ছিল। তখন সে সুনিশ্চিতভাবে বুঝিতে পারিবে, যে ব্যাপারকে সে নিছক মায়া বলিয়া মনে করিত, তাহা কত সুনিশ্চিত ও নিদারুণ সত্য ছিল!