এই বরকতপূর্ণ সৌভাগ্য-রজনী, যাহা মহা সংস্কারকের আগমন কালকে বুঝাইয়া থাকে, এক নতুন যুগের সূচনা করে। নতুন ব্যবস্থাপনা ও নতুন শৃঙ্খলা আরোপের মাধ্যমে মানুষের ভবিষ্যৎকে নিশ্চিত ও নির্ধারিত করে। যে যুগে কুরআন অবতীর্ণ হইল, তাহাতো মানবজাতির জন্য নিশ্চয়ই মহা সৌভাগ্য-রজনী, কেননা ইহার মাধ্যমে ভবিষ্যতের, চিরকালের মানবের জন্য সৌভাগ্য সূচিত ও নির্ধারিত হইয়া গেল।