রোযা রাখার নির্দেশ, মুসলমানদের উপর কর্তব্য নির্ধারণ করিয়াছে যে, তাহারা যেন একটা নির্দ্ধারিত সময় ব্যাপী খাদ্য-পানীয় হইতে বিরত থাকে, যাহাতে তাহাদের মধ্যে পুণ্য ও ধর্মপরায়ণতা জাগ্রত হয়। তাই, ইহাই উপযুক্ত সময়, যখন তাহাদিগকে মনে করাইয়া দেওয়া হইতেছে যে, তাহারা যেন অবৈধ খাদ্যাদি হইতে বিরত থাকে অর্থাৎ তাহারা যেন সজ্ঞানে অবৈধ উপার্জন হইতে আত্মরক্ষা করে। কথাচ্ছলে, এই আয়াত ঘুষ দেওয়া-নেওয়াকে অত্যন্ত ঘৃণ্য কাজ বলিয়া নিন্দা করিয়াছে।