১৬৬২

কায়্‌য়েম অর্থাৎ তত্বাবধায়করূপে পবিত্র কুরআন দ্বৈত কর্তব্য পালন করে। ইহা পূর্ববর্তী ধর্মগ্রন্থের উপর তত্বাবধায়করূপে উহাদের মধ্যে প্রক্ষিপ্ত ভুল ভ্রান্তিসমূহ সংশোধন করে এবং ইহা ভবিষ্যৎ মানবজাতির উপরও তত্বাবধায়করূপে রহিয়াছে। কারণ ইহা তাহাদের আত্মিক পরিচর্যার ব্যবস্থাও নিজের উপর ন্যস্ত করে এবং পরিচালিত করে সেই পথে যাহা মানব জীবনের সর্বোচ্চ ও মহোত্তম উদ্দেশ্য উপলব্ধি করার স্তরে পৌঁছাইয়া দেয়।